সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাজশাহীতে ওসির তৎপরতায় আত্মসাৎকৃত মাল্টিমিডিয়া বোর্ড উদ্ধার ওসি তদন্তের অদ্ভুত তদন্ত থানায় ধরে নিয়ে এসে মেরে ফেলবো খালেদা জিয়াকে বরণ করতে প্রস্তুত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি : আমিনুল হক  মিরপুর মডেল থানার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ সাজ্জাদ রোমন শ্রমিক দিবসে জোয়াফের আলোচনা সভা: নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও সামাজিক সুরক্ষার দাবিতে জোরালো আহ্বান শ্রী শ্রী রাধা মাধব মন্দিরের শুভ উদ্বোধন ও বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠিত মজার প্রলোভন দেখিয়ে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা, ৫০ বছরের বৃদ্ধ গ্রেফতার  লালমোহন মিডিয়া ক্লাবের বার্ষিক সাধারণ সভায় নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন আন্দোলনের মুখে জামিন পাওয়ার পর সংবাদ কর্মীদের সাথে সাংবাদিক টিপু সুলতান  রংধনু থিয়েটারের দর্শকনন্দিত নাটক ‘খলনায়ক’-এর বর্ণাঢ্য উদ্বোধন অনুষ্ঠিত

মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদনের শুনানি বৃহস্পতিবার

প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগের মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানি আগামী বৃহস্পতিবার। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জামিন আবেদন করার পর আজ সোমবার তা বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের বেঞ্চের কার্যতালিকায় ৭৯২ ক্রমিকে ছিল। আইনজীবী জয়নুল আবেদীন আবেদনটি শুনানির জন্য উত্থাপন করলে হাইকোর্ট বৃহস্পতিবার শুনানির কথা বলেন।

গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের এ মামলায় বিএনপি মহাসচিবের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছিলেন।

এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। আবেদনটি সোমবারের কার্যতালিকায় শুনানির জন্য রাখা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিয়ন।
সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। ২০ শর্তে তাদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ।

ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।

ওইদিন ঢাকার মূখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। গত ২২ নভেম্বর ওই আবেদন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা